ভেবেছিলাম আপু বইটা পাঠাবে না, তাই বাবার সাথে আসা বইয়ের মাঝে বৃষ্টিদিন রৌদ্রসময় দেখে ভীষণ অবাক হয়েছিলাম।
গতরাতে এক টানেই বইটা শেষ করলাম।
সবচেয়ে ভাল লেগেছে প্রত্নতথ্য গল্পটা। পরাবাস্তব রহস্য গল্প । খুবই অবাস্তব ঘটানার কী ভীষণ বাস্তব বর্ণনা। আর ঝড়ের রাতে পড়ায় , কেমন যেন গা ছমছমে অনুভূতি হল। যদিও শেষ মনে হল, পরাবাস্তব রহস্য চেয়ে এটা অনেক বেশী জীবনের গল্প।
ছদ্মবেশ গল্পটা নিয়ে আমার এন্ট্যিসিপেশান বেশী ছিল। অমিত আগেই বলে রেখেছিল প্রেমের গল্প লিখছে। তাই যখন নায়ক কাশেম সাহেব বলেন তিনি অন্তঃসত্বা প্রেয়সীকে ফেলে রেখে পালিয়ে গিয়েছিলেন। আমার ভীষণ রাগ হচ্ছিল। কিন্তু পাতা উল্টোতেই দেখি কাহিনী আরো ৮ বছর এগিয়ে গিয়েছে। শেষটাও তাই প্রত্যাশিত ছিল।
বাকী গল্পগুলো নিয়ে আগেই অনেক কিছু বলা হয়ে গেছে। তাই আর কিছু লিখলাম না।
সূচীপত্র দেখেই বুঝেছিলাম অমিত ভালই ফাঁকিবাজি করেছে। ৯ টা গল্পের বেশীর ভাগই ব্লগে প্রকাশিত। তবে মলাট বন্দী থাকায় ভালই হল, ঘুমানোর সময় পড়া যাবে।
Comments
Post a Comment