Skip to main content

Posts

Showing posts from April, 2010

Kitty on the loose

A lost kitty cat came to my balcony. I live on 2nd floor and there are no trees nearby. I was so surprised to find how it managed to climb to the 2nd floors. It wasn't a well kept kitty. Not groomed. You can tell it had fleece just looking at it.  More over I'm highly allergic to cats. I closed my balcony door. It managed to get down after a while. I asked my land lady she told me its one of my neighbor's abundant cat.  They don't take care of it at all. Its always on the loose. they don't even let it in. Last week, it pooped on my front door. It was disgusting. I forgot about the whole kitty thing until I saw it under my car last night. It was sitting there. I can tell it was cold. For the first time I feel bad for the helpless kitty. I decided to call animal control. While looking for their number, I found animal control catches stray animals;  put them for adoption for a week. If nobody adopts by then, they impound the poor animal. After that I couldn't c

শুভ্র গেছে বনে

হুমায়ুন আহমেদের সৃষ্ট চরিত্র গুলোর মধ্যে আমার সবচেয়ে পছন্দ শুভ্রকে। পৃথিবীর শুদ্ধতম মানুষ। বাস্তবতা তাকে এখনো কুলষিত করতে পারেনি; চশমা পড়ে; একটু বোকা।  এবাররের বই মেলায় শুভ্রকে নিয়ে লেখা বই "শুভ্র গেছে বনে" । হুমায়ুন আহমেদের সাম্প্রতিক সময়ের বইগুলোর নির্দিষ্ট একটা ছক আছে। এই বইটাও তার বাইরে নয়। কামুক বৃদ্ধ - যে তরুণী মেয়েদেরকে সাথে নানা আদিরসাত্মক ঠাট্টা করবে। মেয়েরা আবার তাকে খুবই পছন্দ করবে। √ চেক মাঝ বয়সী শঠ বাবা, শাশুড়ী  আথবা দাদী  - এরা বেশিরভাগ সময় পাগলের অভিনয় করে। এই চরিত্রটির প্রধান কাজ খিস্তি খেউর এবং নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করা। শেষদিকে এরা সাধারণত নিজের ভুল বুঝতে পেরে নানা মহৎ কাজ করে থাকে। √ চেক অতিপ্রাকৃত ঘটনা বা সস্তা নাটকীয়তা  √ চেক নারিকেল মানবঃ এরা বইয়ের প্রধান চরিত্র। নায়ক অথবা নায়িকা। এদের বাইরেটা ইস্পাত কঠিন কিন্তু ভিতরটা খুবই নরম। পাঠক মনে হয়  এ ধরনের চরিত্র খুব পছন্দ করে। √ চেক এই বইয়ে যেটা সবচেয়ে বেশী চোখে লেগেছে তা হল এই একবিংশ শতকে একই শহরে বাস করা গল্পের প্রধান চরিত্রগুলোর যোগাযোগের মাধ্যম হল চিঠি। এদের কারো সেল ফোন নেই। হয়তো চিঠিতে লেখকের যে

তাহলে বস্টোন ???

বস্টোনে একটা নামকরা কোম্পানিতে গ্রীষ্মকালীন ইন্টার্নশিপের সুযোগ পেয়েছি। কাজটা খুবই ইন্টারেস্টিং। ইউজার ইন্টারফেসের (U.I) উপর। আমার আগ্রহটা ও দিকেই। বিজনেস এন্যালাইসিস অ্যান্ড ইউজার ইন্টারফেস ডেভেল্পমেন্ট। কিন্তু যাব কিনা বুঝতে পারছি না।  বস্টোন যাওয়ার পক্ষের যুক্তি হল কাজটা আমার পছন্দের মাল্টাই বিলিওনিয়ার কিন্তু প্রাইভেট ওনড কোম্পানি । পাশ করার পর ভালো সুযোগ পাওয়া যেতে পারে। টেক্সাসের গরম থেকে মুক্তি বুঝে গিয়েছি ভেরাইযোনকে ছাড়ার সাহস আমার হবে না।  যদি আমি বস্টোনে যাই, তবে আমার শেষ সেমিষ্টারটা আর ১০টা কলেজ ছাত্রের মত উপভোগ করতে পারব। নতুন চাকরি, নতুন পরিবেশ, নতুন শহরের এক্সাইটমেন্ট না যাওয়ার পক্ষের যুক্তি ও কম নয়।  বাসা ঠিক করা, নিজের গাড়িহীন জীবন আমার টেক্সাসের বাসার লিজ্‌ আগস্ট পর্যন্ত, সেই ডেমারেজ সামারে একটা ক্লাস নিবো ভেবেছিলাম, সেটা হবে না। শেষ সেমিষ্টারে ১২ আওয়ারই নিতে হবে। পুরানো চাকরি কিন্তু অল্প আওয়ার। চেনা পরিবেশ, নিরাপদ জীবন