Skip to main content

Posts

Showing posts from December, 2009

হাসপাতালে কয়েক ঘন্টা আর সাথে কিছু ভাঙ্গা স্বপ্ন

আমার হাল্কা পাত্‌লা হাসপাতাল ও ডাক্তার ভীতি আছে। খুব দরকার না হলে এই দুই কে আমি এড়িয়ে চলতেই বেশি পছন্দ করি। ছোটবেলায়  আমার জীবনের লক্ষ্য রচনায় ডাক্তার হওয়ার বাসনা বেশ ফলাও করে প্রচার করলেও;  কাটাকুটির ভয়ে প্রথম সুযোগেই জীববিজ্ঞান বাদ দিয়ে দিয়েছিলাম। এখনো আমার এপ্রন পড়া কোন বন্ধুকে দেখলে মা দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে। কিছুদিন আগে একটা চেইন গাড়ি দুর্ঘটনায় পড়লাম। প্রথমে কিছু না বুঝলেও। হঠাত করে দেখি প্রচন্ড মাথা ব্যাথা। ঘাড় নাড়াতে পাড়ছি না, দৃষ্টিও ঝাপ্‌সা। বুঝতে পারলাম কঙ্কাশান হচ্ছে। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেও যখন দেখলাম ব্যাথা কমছে না, তাই বাধ্য হয়েই গেলাম  স্কুলের হেলথ্‌ সেন্টারে।  আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছিলো না, তাই প্রথমে রেজিস্ট্রেশান করালো। তারপর এক নার্স এসে নানা প্রাথমিক সমস্যা জানলো । তারপর ২য় নার্স এসে মেডিকেল হিস্ট্রি নিলো। তারপর এলো ডাক্তার। ডাক্তার বলতেই আমার টাক মাথা গোঁফোয়ালা সফদর ডাক্তারের চেহারা মনে হয় কেবল। কিন্তু এই মহিলা বিউটি প্যাজেন্টে না গিয়ে ডাক্তারি কেন করছে  সেটা  একটা রহস্য। যাই হোক ডাক্তার কিছুক্ষণ আমাকে টিপে টুপে অনেকভাবে পরীক্ষা করে কোথায় যেন চলে গেল। এদিকে আমি মাথা

Movie Review: Wake Up Sid

গত ক'দিন ধরেই সবার কাছে ওয়েক -আপ সিডের কথা শুনছিলাম। কাহিনী বেশ সাদামাটা। তবে চিত্রায়নে গতি আছে। সিড ধনী বাবা-মা এর একমাত্র সন্তান। কলেজের শেষ পরীক্ষা দিয়ে হাতে অফুরান সময়। তার জীবনের ইচ্ছা সে বাবার টাকা খরচ করবে। অন্যদিকে নায়িকা আয়েশা কোলকাতা থেকে  মাত্র মুম্বাই এসেছে, লেখক হবার স্বপ্ন নিয়ে। কলেজ শেষে সিডের বন্ধুরা যে যার জীবন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। সিড তখন আযেশা কে মুম্বাইয়ে জীবন গড়তে সাহায্য করে। একসময় সিডের পরীক্ষার ফল বের হয়, সিড পাশ করতে পারেনি। সিডের বাবা তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। সিড , আয়েশার বাড়িতে আশ্রয় নেয়। আয়েশা সিডকে সাহায্য করে নিজের পায়ে দাড়াঁতে। একসাথে থাকতে থাকতে তাদের মধ্যে প্রেম হয়।  একদিন বাবার রাগ ভাঙ্গে; সিড তার ঘরে ফিরে যায়। আয়েশা তখন পত্রিকায় একটা আর্টিকেল লেখে, যা দেখে সিড আবার ফিরে আসে। সংক্ষেপে এই হল ওয়েক আপ সিডের কাহিনী। এ ধরনের কাহিনী নিয়ে এর আগেও বহু নাটক সিনেমা হয়েছে। তাহলে ওয়েক আপ সিড নিয়ে লিখছি কেন? কারণ রণবীর কাপুর। এই ছবি বের হওয়ার পর থেকে আমার সব ক্ষুদে বান্ধবী আর কাজিনদের স্ট্যাটাসে কেবলই সিড।  এই ছবির টার্গেট দর্শকও টিনেজ মেয়েরা।সিডের চরিত্